Get all latest content delivered straight to your inbox. Education, Advertise with ইতিমধ্যে স্কুল থেকে আইনকানুনহীন খোয়াবডাঙা নামে এক সুন্দর জায়গায় বেড়াতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাদের দেদার মজা। কেউ নিয়ে যায় গাজরের হালুয়া, কেউ বা এক বস্তা ড্রাই ফুচকা! ঋতুপর্ণ ঘোষের জন্মদিনে কিছু অনুরাগী পরিচালকের বাইরে তাঁর দ্বিতীয় চরণকে সম্মানিত করতেই আয়োজন করেছেন সঙ্গে ঋতুপর্ণ: অ্য মিউজিক্যাল অফ ইমোশন। Password recovery. ৭ ডিসেম্বর, ২০২০, ০০:০১:৫৯ শেষ আপডেট: ৬ ডিসেম্বর, ২০২০, ২১:৪৭:৫০ স্থান: আশুতোষ মেমোরিয়াল হল, হাজরা সময় : বিকাল ৫ টা তারিখ: পয়লা বৈশাখ জয় বাংলা! নাথ ধর্ম, নাথ সম্প্রদায় ও নাথ ব্রাহ্মণ বা যুগী ব্রাহ্মণদের ইতিবৃত্ত || রানা চক্রবর্তী, কে এই বাবা লোকনাথ? ১১ জুলাই, ২০১৬, ০০:০২:০০ শেষ আপডেট: ১১ জুলাই, ২০১৬, ১৭:২৪:৫৯ us. Tech, Letters to সম্পাদক : জুয়েল মাজহার ফোন: +৮৮০ ২ ৮৪৩ ২১৮১, +৮৮০ ২ ৮৪৩ ২১৮২ আই.পি. সঙ্গীতের সঙ্গে কী ভাবে মেশে আধ্যাত্মিকতা, তা নিয়েই বসছে আলোচনাসভা। উদ্যোক্তা রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের কণ্ঠসঙ্গীত বিভাগ এবং ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ফোরাম অব আর্ট অ্যান্ড কালচার। আলোচক আমেরিকার তুলান বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক গাই বেক, রামকৃষ্ণ বেদান্ত মঠের স্বামী পরমর্মানন্দ ছাড়াও প্রদীপকুমার ঘোষ, বরুণ চক্রবর্তী ও বিনতা মৈত্র। থাকবেন উপাচার্য সব্যসাচী বসু রায়চৌধুরী, ইনফাক-এর চেয়ারম্যান তাপস গণচৌধুরী এবং আইসিসিআর-এর আঞ্চলিক অধিকর্তা গৌতম দে। জোড়াসাঁকোয় ১৪-১৫ জুলাইয়ের (রোজ সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা) ওই আলোচনাচক্রের সমাপ্তি হবে ‘ভায়োলিন ব্রাদার্স’ দেবশঙ্কর ও জ্যোতিশঙ্কর রায়ের বাদনে, সঙ্গে তবলায় পণ্ডিত তন্ময় বসু।, আজব দেশের আজব আইন। খুদেরা অনুমতি ছাড়া স্কুলে টিফিনকৌটো বদল বা ভাগ করতে পারবে না। করলে স্কুল থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়। সে দেশে সব স্কুলেই একই নিয়ম। রোজ রোজ একই খাবার কার আর ভাল লাগে! Telegraph, ABP ।। বাংলা পক্ষ, বাংলা গানের পরিসর কমছে, বাংলার সিনেমাও খানিক কোণঠাসা। হিন্দি সাম্রাজ্যবাদ ও তার ফলে বলিউডের দাপটে বাঙালি শিল্পীদের প্রাণ ওষ্ঠাগত। বাংলা সিনেমায় উত্তর ভারতীয় সংস্কৃতির প্রভাব বাড়ছে, সংলাপে ও গানে হিন্দির ব্যবহার ব্যাপক বেড়েছে। বাংলার সংস্কৃতির পক্ষে সবচেয়ে ক্ষতিকারক আজকালকার বাংলা সিরিয়াল। হিন্দি সাম্রাজ্যবাদ গ্রাস করেছে সব।  এমনকি বাংলা গান বাজে না কিছু রেডিও চ্যানেলে, নানা রেডিও চ্যানেলে বাংলা গান না বাজানো ও বাংলায় কথা না বলার ফতোয়া দেওয়া হয়। সময়টা দিনদিন আরও খারাপ হচ্ছে, হিন্দি সাম্রাজ্যবাদী বেনিয়া কর্পোরেট পুঁজির দাপটে বাংলার সংস্কৃতি, শিল্পীরা আজ বিপন্ন। বাঁচতে গিয়ে হিন্দি সাম্রাজ্যবাদের সামনে মাথা নত করতে বাধ্য হচ্ছে অনেক শিল্পী। আমরা সকলেই জানি, নানা অনুষ্ঠানে বাংলা গান করতে গিয়ে বাধার সম্মুখীন হচ্ছেন শিল্পীরা।, বাংলার এই সাংস্কৃতিক বিপন্নতাকে কাটিয়ে উঠতে, হিন্দি সাম্রাজ্যবাদের পথে প্রতিরোধের প্রাচীর হয়ে দাঁড়াতেই তৈরি হয়েছে বাংলা পক্ষের শাখা সংগঠন 'বাংলা শিল্পী পক্ষ'। সেদিন ছিল এক ঐতিহাসিক দিন। বাংলা শিল্পী পক্ষের প্রথম কনসার্ট শ্রদ্ধেয় আইয়ুব বাচ্চুর স্মরণে। লড়াই বাস্তবের মাটিতে শুরু হয়েছে সেদিনই। বাংলার প্রতিটা প্রান্তে হাজার হাজার শিল্পী আছে। ছো থেকে মুখোশ কিমবা ব্যান্ডের গান, ভাটিয়ালী সঙ্গীত শিল্পী বা পট শিল্পী- প্রত্যকের স্বার্থেই এই বাংলা শিল্পী পক্ষ। প্রতিটা বাঙালি শিল্পীর অধিকার সুনিশ্চিত করাই লক্ষ্য আমাদের।, বাংলার সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলকে হিন্দি আগ্রাসন মুক্ত করার শপথ নিচ্ছি আমরা। গ্রাম বাংলা থেকে শহর প্রতিটা শিল্পীর লড়াই এটা, এই ঐতিহাসিক লড়াইয়ে সামিল হোন। আজ আমাদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে অঙ্গীকারবদ্ধ হওয়ার দিন। বাংলা গান, সিরিয়াল ও সিনেমাকে উত্তর ভারতীয় সংস্কৃতি ও হিন্দির প্রভাব মুক্ত করতেই হবে। আমরা সেই দিনের স্বপ্ন দেখি, যেদিন বাংলার সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল বাংলাময় হবে, প্রকৃত বাংলার ছবি ফুটে উঠবে।. mcq gk practice sets in bengali. স্থান : আশুতোষ মেমোরিয়াল হল (আশুতোষ কলেজ সংলগ্ন, হাজরা মোড়ের নিকটে) সময় : 21.12.2019 (11am-1pm) & 22.12.2019 (5pm-7pm) # সোদপুর: আশুতোষ কলেজ থেকে ইংলিশ অনার্স নিয়ে পাস করেন মিমি চক্রবর্তী। শুভশ্রী গাঙ্গুলী সাহায্য পাঠান যাতে কাজ করে যেতে পারি Google Pay - 9874617187 Phone Pe - 9874617187 Paytm - 9874617187 Bank Transfer Tina Ball Ac No - 211710100053595 IFSC - ANDB0002117 Andhra Bank. ইতিহাস, নাকি নেহাতই মিথ?।। চিত্রদীপ সোম, বাঙালীর সার্কাস - কালের বিবর্তনে হারাতে বসা এক বিনোদন মাধ্যমের ইতিকথা || রানা চক্রবর্তী, সতীদাহ প্রথা ও রাজা রামমোহন রায় || রানা চক্রবর্তী. যে শহরে আজও মুসলিম পরিচয় থাকলে কিছু বিশেষ এলাকা ছাড়া ঘর ভাড়া পাওয়া মুশকিল, সেখানেই ব্যতিক্রমী উদ্যোগ ‘এবং আলাপ’ আর ‘অ্যাসোসিয়েশন স্ন্যাপ’ (সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ফর অ্যাসিস্ট্যান্স টু পিপল)-এর। সম্প্রতি ওরা আয়োজন করেছিল এক অভিনব ‘পথচলা’। বৃষ্টির মধ্যে ছাতা মাথায় নানা বয়সের নানা পেশার মানুষ হাঁটলেন রমজানের পসরা সাজিয়ে বসা জাকারিয়া স্ট্রিট, কলুটোলা, চুনাগলি, নাখোদা মসজিদ চত্বর থেকে বো-ব্যারাক হয়ে লু সুন সরণি, ব্ল্যাকবার্ন লেন পর্যন্ত। উদ্দেশ্য, হিন্দু, মুসলিম, অ্যাংলো ইন্ডিয়ান, বৌদ্ধ, পার্সি, চিনা— নানান পরিচয়ে বাঁচা মানুষ-জীবন-স্থাপত্যকে ভাল করে চেনা, সর্বোপরি এক বহু-ভারতের তালিম নেওয়া। সুতা কাবাব, রকমারি হালিম, শিরমাল, বাখরখানি, লাচ্ছা, সিমুই, মাছ-গোস্ত-মুরগি-মটনের নানান পদের খুশবু নিতে নিতে চোখে পড়ছিল প্রাচীন উর্দু-আরবি বইয়ের দোকান এবং উনানি দাওয়াখানা। মহম্মদ ইয়াকুব বোঝালেন পারস্পরিক অবিশ্বাসের এই সময়ে ভিন্ন ধর্মপরিচয়ের মানুষের একে-অপরকে গভীর ভাবে চেনা কত প্রয়োজন। নাখোদা মসজিদে জানা গেল ওদের সমাজকল্যাণমূলক নানা কাজের কথা। মহম্মদ জান উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নজর কাড়লেন মুসলিম মেয়েদের স্বাবলম্বী করার কাজে সক্রিয় কয়েকজন সমাজকর্মী। উর্দু নাটকের ধারা বাঁচিয়ে রেখেছেন এমন এক জন নাট্যকারের সঙ্গেও আলাপ হল। ইফতারের পর ঘরে ফিরতে সবাই একমত: আবার কবে এমন সফর হবে! ই-পেপার, বাংলার বাঘ বছর পঁচিশ আগেই প্রয়াত হয়েছেন। তাঁর চার ছেলে সিদ্ধান্ত নিলেন, স্যর আশুতোষের বিখ্যাত এবং বিপুল গ্রন্থসংগ্রহ তুলে দেওয়া হবে কলকাতার জাতীয় গ্রন্থাগারের হাতে। বস্তুত ১৯২৫ সালে হরিশ পার্কে আশুতোষের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী সভায় মহাত্মা গাঁধী, দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন, সুভাষচন্দ্র বসু সহ অনেকেই তাঁর স্থায়ী স্মৃতিরক্ষার পরিকল্পনা করেন। কেওড়াতলা মহাশ্মশানে শ্রীশচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় পরিকল্পিত স্মারক, ধর্মতলায় দেবীপ্রসাদ রায়চৌধুরীর তৈরি মূর্তি, বাড়ির সামনের রাস্তা কি ভারতীয় সংগ্রহশালার প্রেক্ষাগৃহের নামকরণ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবার্ষিকী ভবন তাঁর নামে চিহ্নিত করা, সবই এই উদ্যোগের অঙ্গ। ১৯৪৯-এ যেমন বই সংরক্ষিত হল, তেমন ১৯৫৮-য় আড়াই বিঘে জমির উপর বিশাল বাড়িটি উৎসর্গ করা হল দেশের কাজে। এ দেশে বিস্মৃতিই যেখানে স্বাভাবিক, সেখানে বহু দিন ধরেই নানা ভাবে কাজ করছে আশুতোষ মেমোরিয়াল ইনস্টিটিউট। আশুতোষের সার্ধশতবর্ষে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজ্য পুস্তক পর্ষদ ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যৌথ ভাবে তারা প্রকাশ করেছে আশুতোষের লেখা ও তাঁর সম্পর্কিত এগারোটি বই। বিভিন্ন উদ্যোগের পিছনে নীরবে সক্রিয় ইনস্টিটিউটের সম্পাদক, আশুতোষের দৌহিত্রী তথা প্রমথনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কন্যা রীনা ভাদুড়ী।, বাঁ দিকে, ১৯৪৯ সালের এই আলোকচিত্রে দেখা যাচ্ছে, মুখোপাধ্যায় পরিবারের বসতবাড়ি খালি করে সব বই চলে যাচ্ছে জাতীয় গ্রন্থাগারে। সাত দশক পেরোতে চলল, আজও সে বাড়ি ‘খালি’ হয়নি, তার ঐতিহ্য এখনও অটুট। বরুণ মুখোপাধ্যায়ের সাংসদ তহবিলের অর্থে বাড়ির একাংশে সদ্য গড়ে উঠল আশুতোষ মুখোপাধ্যায় মেমোরিয়াল অডিটোরিয়াম, আর তার উপরে ‘আর্কাইভ’, যেখানে থাকবে পারিবারিক নথিপত্র। সম্প্রতি তা উদ্বোধন করলেন রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠী, ছিলেন প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি চিত্ততোষ মুখোপাধ্যায়, বরুণ মুখোপাধ্যায় প্রমুখ।, বিশিষ্ট বাঙালি চিন্তাবিদ রবীন্দ্রকুমার দাশগুপ্ত-র (১৯১৫-২০০৯) বিবিধ প্রবন্ধ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রকাশিত হবে আজ, তাঁর ১০২তম জন্মদিনে। সম্পাদনায় অমলকুমার মুখোপাধ্যায় ও চিন্ময় গুহ। ‘তাঁর বিদ্যাচর্চার মূলে সেই জ্ঞান, যা হৃদয়ের উচ্চারণ হয়ে উঠতে চায়, আমাদের এই খণ্ডিত জীবনে জাগিয়ে তুলতে চায় এক সম্পূর্ণতার বোধ।’ জানালেন চিন্ময় গুহ। প্রবন্ধগুলির বিষয় শেক্‌সপিয়র, রামমোহন, রবীন্দ্রনাথ, মেকলে, ম্যাক্সমুলার, দ্বিজেন্দ্রলাল, কাঙাল হরিনাথ, রঙ্গলাল, শরৎচন্দ্র, ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়; বঙ্কিমের ধর্মচর্চা থেকে সুনীতিকুমারের বিশ্বভাবনা। বিশেষ উল্লেখ্য ‘কলেজ স্কোয়ারে অ্যারিস্টটল’ নামে অ্যারিস্টটল ও বিদ্যাসাগরের মধ্যে কয়েকটি বিষণ্ণ কাল্পনিক সংলাপ। আজ বিকেল ৫টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের চন্দ্রমুখী-কাদম্বিনী হলে বইটি উন্মোচন করবেন শঙ্খ ঘোষ। স্মারক বক্তৃতা দেবেন বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ সব্যসাচী ভট্টাচার্য। বিষয়: ‘দ্য ডিক্লাইন অব বেঙ্গল: আ থিম ইন দ্য রাইটিংস অব প্রফেসর দাশগুপ্ত’। সভাপতিত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুগত মারজিৎ।, আবার আমরা যেন এক দুঃসময়ের দিকে ফিরে যাচ্ছি, আত্মঘাতে ধ্বংস করে দিতে চাইছি আমাদের বাঙালি জাতিসত্তাকে। ঠিক সে সময়েই ‘সপ্তাহ’ পত্রিকার উদ্যোগে কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় স্মারক বক্তৃতার আয়োজন। ‘বাঙালি সমাজ ও সাহিত্যে অ-সাম্প্রদায়িকতার উন্মেষ’ নিয়ে বলবেন বাংলাদেশের কবি, চিন্তাবিদ্ ও আওয়ামি লিগ পত্রিকা উন্নয়ন-এর সম্পাদক নূহ-উল-আলম লেনিন। ১৪ জুলাই বিকেল সাড়ে ৫টায় বাংলা আকাদেমি সভাঘরে। বাংলাদেশের উপ-হাইকমিশনার জকি আহাদ বিশেষ অতিথি আর সভাপতিত্বে তরুণ সান্যাল। সঙ্গে কাব্যায়ন পরিবেশিত কাব্যপাঠ, বৃন্দগানে ভাষা শহিদ স্মারক সমিতি। অন্য দিকে আইজেনস্টাইন সিনে ক্লাব-এর উদ্যোগে গোর্কি সদনে সাম্প্রতিক রুশ ছবির উৎসব, ১১-১৫ জুলাই, প্রতিদিন সন্ধে সাড়ে ৬টায়। রুশ বিপ্লবের অব্যবহিতে আইজেনস্টাইন-পুদভকিন প্রমুখের যে সব শিল্পোত্তীর্ণ ছবি গোটা পৃথিবীকে স্তব্ধ করে রেখেছিল, সে সব ছবিকে এ শহরে সাধারণ্যে জনপ্রিয় করে তুলেছিল এই ফিল্ম ক্লাবটি। সেই উজ্জ্বল দিনের স্মৃতিতেই সাম্প্রতিক উৎসব।, কাশ্মীরে জঙ্গি আন্দোলনের উত্তাল পর্বে চতুর্থ রাজপুতানা রাইফেলসের হাতে ১৯৯১-এর ২৩ ও ২৪ ফেব্রুয়ারি রাতে কুপওয়ারা জেলার কুনান-পোশপোরায় তল্লাশির নামে প্রায় ৫০ জন মহিলাকে ধর্ষণের যে ঘটনা ঘটে, তা জম্মু ও কাশ্মীর এবং ভারত— দুই সরকারই মুছে দিতে চেয়েছে। স্মৃতিকে হাতিয়ার করে তার বিরুদ্ধে পাঁচ কাশ্মীরি তরুণী এসার বাতুল, ইফ্রা বাট, সামরিনা মুস্তাক, মুনাজা রশিদ আর নাতাশা রাঠের উদ্যোগী হয়েছেন, কী করে এই মামলা আবার নতুন করে শুরু করা যায়। ২০১৩-য় নির্ভয়ার ঘটনা তাঁদের উদ্বুদ্ধ করে সেই আক্রান্ত মেয়েদের খুঁজে বের করে ইতিহাস আর আইনি লড়াইটাকে নতুন ভাবে লেখার। সেই বই ডু ইউ রিমেম্বার কুনান পোশপোরা দিল্লির জুবান-এর ‘দক্ষিণ এশিয়ায় যৌননিগ্রহ ও পার পেয়ে যাওয়া’ প্রকল্পে প্রথম গবেষণা প্রকাশনা। আজ সাড়ে ৪টেয় মৌলালি যুবকেন্দ্রে গ্রন্থপ্রকাশ উপলক্ষে আলোচনাসভায় ইফ্রা ও নাতাশা থাকবেন। আয়োজনে উইমেন এগেনস্ট সেক্সুয়াল ভায়োলেন্স অ্যান্ড স্টেট রিপ্রেসন, পশ্চিমবঙ্গ।.